তখন আমি বিধস্ত এক তরুন। মা নেই। সবচেয়ে বড় বোন পাপড়ি বাড়ী ছেড়ে পালিয়েছে। আমার পিঠেপিঠি তিন বছরের বড় বোন মৌসুমী ইউনিভার্সিটি পড়ার জন্যে অনেক দূর শহরে থাকে। বাবার ব্যবসার খুবই মন্দাভাব। সবচেয়ে ছোট বোন ইলা, আমার চাইতে ছ বছরেরও ছোট। অনেক দুশ্চিন্তা মাথায়। মেয়েদের প্রতি আগ্রহ বলতে গেলে নেই। তারপরও, পরবর্তী ছুটির দিনে পা বাড়ালাম লোকালয় এর দিকে।
মৎস্য অফিসার এর বাস ভবন। সমুদ্র এলাকা শেষ হয়ে, লোকালয় শুরু হবার ঠিক শুরুতেই। বিশাল আঙ্গিনা জুড়ে একটা বাড়ী। আমি সে বাড়ীর উঠানেই চুপি দিলাম।
খুশী কলেজ পোশাকে যেমনিই দেখতে, ঘরোয়া পোশাক অপূর্ব! উঠানে বসা, টেনিস বল নিয়ে একাকী খেলছে। পরনে হলদে রং এর হাত কাটা টপস, আর সাদা রং এর হাফ প্যান্ট। বাড়ীর দেয়ালের এ পাশে আমাকে দেখতেই টেনিস বলটা শূন্যে ছুড়ে আবারো হাতে নিয়ে ডাকলো, ও, রাখাল? ওখানে দাঁড়িয়ে কেনো? ভেতরে এসো!আমি গেটটা পেরিয়ে ভেতরেই ঢুকলাম। সব সময় নিজ মা বোনদেরই খুব সেক্সী ভাবতাম। খুশীকে দেখে মনে হলো, আমার নিজ মা বোনদের চাইতেও সুন্দরী, সেক্সী মেয়ে এই পৃথিবীতে অন্যটিও আছে। আর সে হলো খুশী। হলদে সেমিজ এর মতো পাতলা সেমিজটার ভেতরে ব্রা এর স্পস্ট ছাপ। স্তন দুটি আমার পিঠেপিঠি বড় বোন মৌসুমীর স্তন এর দ্বিগুনই হবে। খুশী টেনিস বলটা শূন্যে ছুড়ে ছুড়ে খেলতে থাকলো। আমি কাছাকাছি এসে বললাম, না মানে, তোমাদের বাড়ীটা চিনতে এসেছিলাম। কি করছো?
খুশী বলটা শূন্যে ছুড়তে ছুড়তেই বললো, বলেছিনা, ছুটির দিনে খুব বোর লাগে। বাবার তো শুধু কাজ আর কাজ। আর মা? উইমেনস ক্লাব এর খোঁজ পেয়েছে। আর কি বাড়ীতে থাকে?
আমি বললাম, তুমি খুব সুন্দর!
আমার কথা শুনে খুশী টেনিস বলটা হাতে থামিয়ে বললো, এই কথা বলার জন্যেই কি এসেছো?
আমি বললাম, না, তোমাদের বাড়ীটা চিনতেই এসেছিলাম। তুমি খেলো। আমি আসি।
এই বলে আমি ফিরতে থাকলাম। খুশী পেছন থেকেই ডাকলো, এই রাখাল? রাখাল? না মানে রাখাল নয়, তোমার নাম তো রাখালই!
আমার কেনো যেনো কিছুই ভালো লাগলো না। খুশীর ডাক আমার কানে এলোনা। আমি দ্রুত পা ফেলে বাড়ীর পথেই রওনা হলাম।তখন শুধু মেয়েদের প্রতি কেনো, জীবনের প্রতিও কোন আগ্রহ ছিলো না। মাকে হারিয়ে বাবা এক প্রকার শয্যাশায়ী। খুব বেশী ভালোবাসলে মানুষ কি এমনই হয় নাকি? আমার সবচেয়ে ছোট বোন ইলা। আমার চাইতে প্রায় ছয় বছরের ছোট। সে যদি না থাকতো, আমাদের বাড়ীতে বুঝি আরো বেশী আঁধার নেমে আসতো।
খুশী বলটা শূন্যে ছুড়তে ছুড়তেই বললো, বলেছিনা, ছুটির দিনে খুব বোর লাগে। বাবার তো শুধু কাজ আর কাজ। আর মা? উইমেনস ক্লাব এর খোঁজ পেয়েছে। আর কি বাড়ীতে থাকে?
আমি বললাম, তুমি খুব সুন্দর!
আমার কথা শুনে খুশী টেনিস বলটা হাতে থামিয়ে বললো, এই কথা বলার জন্যেই কি এসেছো?
আমি বললাম, না, তোমাদের বাড়ীটা চিনতেই এসেছিলাম। তুমি খেলো। আমি আসি।
এই বলে আমি ফিরতে থাকলাম। খুশী পেছন থেকেই ডাকলো, এই রাখাল? রাখাল? না মানে রাখাল নয়, তোমার নাম তো রাখালই!
আমার কেনো যেনো কিছুই ভালো লাগলো না। খুশীর ডাক আমার কানে এলোনা। আমি দ্রুত পা ফেলে বাড়ীর পথেই রওনা হলাম।তখন শুধু মেয়েদের প্রতি কেনো, জীবনের প্রতিও কোন আগ্রহ ছিলো না। মাকে হারিয়ে বাবা এক প্রকার শয্যাশায়ী। খুব বেশী ভালোবাসলে মানুষ কি এমনই হয় নাকি? আমার সবচেয়ে ছোট বোন ইলা। আমার চাইতে প্রায় ছয় বছরের ছোট। সে যদি না থাকতো, আমাদের বাড়ীতে বুঝি আরো বেশী আঁধার নেমে আসতো।
কয়টা দিন কলেজে যাইনি। খুব বেশী কারন ছিলো না। লেখাপড়ার প্রতিও কেমন যেনো আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলাম।
ছুটির দিন বারান্দায় এসে দাঁড়িয়েছিলাম। অবাক হয়ে দেখলাম এক দল রাখাল বালক বালিকা, ঠিক আমাদের বাড়ীর সামনে। আর তাদের মাঝেই রাজকন্যার মতোই যে মেয়েটি দাঁড়িয়ে আছে, সে হলো খুশী।আমি অবাক হয়েই বললাম, খুশী, তুমি?
খুশী রাখাল বালক বালিকাদের বিদায় করে দিয়ে ডান হাতে মুখটা ঢেকে বললো, তোমাদের বাড়ীটা চিনছিলাম না। ওরা চিনিয়ে দিলো। কলেজে যাওনা কেনো?
কলেজে কেনো যাইনা, তাতো আমি নিজেও জানিনা। বললাম, এমনিতেই। আগামীকাল থেকে যাবো।
খুশী বললো, তাহলে আমি যাই।
আমি বললাম, বাড়ীতে এলে, ভেতরে আসবে না।
খুশী বললো, তুমিও ঐদিন আমাদের বাড়ীটা চিনতে গিয়েছিলে। আমিও তোমাদের বাড়ীটা চিনতে এলাম। কাটাকাটি। এখন যাই।
ছুটির দিন বারান্দায় এসে দাঁড়িয়েছিলাম। অবাক হয়ে দেখলাম এক দল রাখাল বালক বালিকা, ঠিক আমাদের বাড়ীর সামনে। আর তাদের মাঝেই রাজকন্যার মতোই যে মেয়েটি দাঁড়িয়ে আছে, সে হলো খুশী।আমি অবাক হয়েই বললাম, খুশী, তুমি?
খুশী রাখাল বালক বালিকাদের বিদায় করে দিয়ে ডান হাতে মুখটা ঢেকে বললো, তোমাদের বাড়ীটা চিনছিলাম না। ওরা চিনিয়ে দিলো। কলেজে যাওনা কেনো?
কলেজে কেনো যাইনা, তাতো আমি নিজেও জানিনা। বললাম, এমনিতেই। আগামীকাল থেকে যাবো।
খুশী বললো, তাহলে আমি যাই।
আমি বললাম, বাড়ীতে এলে, ভেতরে আসবে না।
খুশী বললো, তুমিও ঐদিন আমাদের বাড়ীটা চিনতে গিয়েছিলে। আমিও তোমাদের বাড়ীটা চিনতে এলাম। কাটাকাটি। এখন যাই।
খুশী সত্যি সত্যিই বিদায় নিলো। সেদিন খুশীদের বাড়ী থেকে বিদায় নেবার সময়, খুশী পেছন থেক ডেকেছিলো। আমি ডাকলাম না। সব কিছুতে তো আর কাটাকাটি খেলা ভালো লাগে না।সেদিন সন্ধ্যার কিছু আগে। এমনিতেই হাঁটতে বেড়িয়ে ছিলাম।
আমাদের বাড়ীটা ফেলে বেশ কিছুদূর এগুলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে কয়টা বাড়ী। অধিকাংশই জেলে সম্প্রদায়। তারপর লোকালয়ে পা দিতেই প্রথমে পরে মৎস্য অফিসার এর সরকারী বাস ভবনটা। বিশাল এলাকা জুড়ে একটা বাড়ী। এমন বিশাল বাড়ী বোধ হয় এলাকার ডি সি সাহেবেরও নেই।
আমি বাড়ীটার পাশ কেটে যেতেই মেয়েলী একটা কন্ঠ শুনতে পেলাম, খোকা ভাই?
আমি পাশ ফিরে তাঁকালাম। দেখলাম জানালার ওপাশে খুশী দাঁড়িয়ে। স্নিগ্ধ একটা চেহারা। চুল গুলো গুছিয়ে পেছনে বাঁধা। কপালটা সামনের কাটা চুলে ঢাকা। লম্বাটে চেহারায় ঈষৎ চৌকু ঠোট। পরনে কালো স্কীন টাইট জিমন্যাস্টিক ড্রেস। গলার দিকটা অসম্ভব প্রশস্থ বলে সুবৃহৎ স্তন যুগলের ভাঁজ স্পষ্ট। খুব বেশীক্ষণ তাঁকিয়ে থাকা যায়না। চোখ ঝলসে যায়।
আমি বললাম, ও, খুশী? আমার এই নাম জানলে কি করে?
খুশী বললো, তোমাকে তো ঐদিন রাখাল নামে কেউ চিনলো না। যতই জিজ্ঞাসা করি, সবাই শুধু রাখাল বালকদেরই ডেকে দিলো। তাদেরই একজন বললো, ও, খোকা ভাই। ওই তো খোকা ভাইদের বাড়ী।
আমি বললাম, হ্যা, মা সব সময় খোকা বলে ডাকতো। তখন থেকে সবাই আমাকে খোকা বলেই জানে।
খুশী বললো, ভেতরে এসো। বাসায় কেউ নেই।
আমি কোন দ্বিধা করলাম না। দরজাটার দিকেই এগিয়ে গেলাম।খুশী দরজার কাছে এসেই চৌকাঠটা ধরে দাঁড়িয়েছিলো। খুব কাছাকাছি থেকে খুশীকে দেখে আমার মনটা রোমাঞ্চতায় ভরে উঠতে থাকলো। এত মিষ্টি কারো চেহারা হয় নাকি? আর এত মিষ্টি ঠোট? বুক দুটি অসম্ভব উঁচু। মনে হয় বড় সাইজের দুটু কাঁচা ডাব তার জিমন্যাস্টিক ড্রেসটার ভেতর লুকিয়ে রেখেছে। আর তারই একাংশ গলের দিকটা দিয়ে বেড়িয়ে, জিমন্যাস্টিক ড্রেসটাকেও ফাটিয়ে ফাটিয়ে বেড়িয়ে আসতে চাইছে। আমি মুগ্ধ নয়নেই খুশীর দিকে তাঁকিয়েছিলাম।
খুশী বললো, এক্সারসাইজ করছিলাম। একা একা বোর লাগে। তাই মোটিয়ে যাচ্ছি। মাঝে মাঝে এক্সারসাইজ করি।
আমি বললাম, বোর লাগলে কি মোটিয়ে যায় নাকি?
খুশী বললো, বোর লাগা মানেই একটা না একটা কিছু মুখে দেয়া। ওই ছেলেদের দেখো না, কি রকম সিগারেট টানে? ওসব হলো বোর থেকে বাঁচার জন্যে। তখন মোটা হয়না। আর মেয়েরা চুইঙ্গাম, চকলেট, এটা সেটা মুখে চিবিয়েই থাকে। আর আমি? ফ্রীজ বলো, কিচেন সেলফ বলো, যা পাই সব সাবার করি।
আমি বললাম, ও, খালা খালু কোথায়? তোমার অন্য ভাই বোনরা?
খুশী বললো, বাবার অফিস আটটা পাঁচটা, অথচ রাত দশটা বাজলেও তার কাজ শেষ হয় না। মা? ঠিক আমার মতোই। খালি বোর লাগে। ওই যে বলেছিলাম, উইম্যানস ক্লাবটার খোঁজ পেয়েছে! মাও সেখানে রত আট নটা পর্য্যন্ত মেতে থাকে। আর ভাই বোন এর কথা বলছো? আমি তো একা! অন্য কোন ভাই বোন থাকলে কি আর এত বোর লাগতো? ঠিক আছে, তুমি ভেতরে এসে বসো। আমি হাত মুখটা ধুয়ে একটু ফ্রেশ হয়ে আসি।
এই বলে খুশী বাথরুমটার দিকেই এগিয়ে গেলো।সুন্দর সাজানো গোছানো পরিপাটি একটা ঘর। আমি সোফাটায় গিয়ে বসলাম। চারিদিক চোখ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখতে থাকলাম। ওপাশে শো কেইস, তার উপর যেমনি অনেকগুলো সীল্ড, ট্রফি, দেয়ালেও অসংখ্য মেডেল ঝুলছে। আমি কৌতুহল নিয়েই শোকেইসটার ধারে এগিয়ে গেলাম। বাম পাশের প্রথম সীল্ডটাতেই চোখ রাখলাম।
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা ১৯৭৯
একশত মিটার দৌড় প্রথম বিজয়ী
আমি পাশ ফিরে তাঁকালাম। দেখলাম জানালার ওপাশে খুশী দাঁড়িয়ে। স্নিগ্ধ একটা চেহারা। চুল গুলো গুছিয়ে পেছনে বাঁধা। কপালটা সামনের কাটা চুলে ঢাকা। লম্বাটে চেহারায় ঈষৎ চৌকু ঠোট। পরনে কালো স্কীন টাইট জিমন্যাস্টিক ড্রেস। গলার দিকটা অসম্ভব প্রশস্থ বলে সুবৃহৎ স্তন যুগলের ভাঁজ স্পষ্ট। খুব বেশীক্ষণ তাঁকিয়ে থাকা যায়না। চোখ ঝলসে যায়।
আমি বললাম, ও, খুশী? আমার এই নাম জানলে কি করে?
খুশী বললো, তোমাকে তো ঐদিন রাখাল নামে কেউ চিনলো না। যতই জিজ্ঞাসা করি, সবাই শুধু রাখাল বালকদেরই ডেকে দিলো। তাদেরই একজন বললো, ও, খোকা ভাই। ওই তো খোকা ভাইদের বাড়ী।
আমি বললাম, হ্যা, মা সব সময় খোকা বলে ডাকতো। তখন থেকে সবাই আমাকে খোকা বলেই জানে।
খুশী বললো, ভেতরে এসো। বাসায় কেউ নেই।
আমি কোন দ্বিধা করলাম না। দরজাটার দিকেই এগিয়ে গেলাম।খুশী দরজার কাছে এসেই চৌকাঠটা ধরে দাঁড়িয়েছিলো। খুব কাছাকাছি থেকে খুশীকে দেখে আমার মনটা রোমাঞ্চতায় ভরে উঠতে থাকলো। এত মিষ্টি কারো চেহারা হয় নাকি? আর এত মিষ্টি ঠোট? বুক দুটি অসম্ভব উঁচু। মনে হয় বড় সাইজের দুটু কাঁচা ডাব তার জিমন্যাস্টিক ড্রেসটার ভেতর লুকিয়ে রেখেছে। আর তারই একাংশ গলের দিকটা দিয়ে বেড়িয়ে, জিমন্যাস্টিক ড্রেসটাকেও ফাটিয়ে ফাটিয়ে বেড়িয়ে আসতে চাইছে। আমি মুগ্ধ নয়নেই খুশীর দিকে তাঁকিয়েছিলাম।
খুশী বললো, এক্সারসাইজ করছিলাম। একা একা বোর লাগে। তাই মোটিয়ে যাচ্ছি। মাঝে মাঝে এক্সারসাইজ করি।
আমি বললাম, বোর লাগলে কি মোটিয়ে যায় নাকি?
খুশী বললো, বোর লাগা মানেই একটা না একটা কিছু মুখে দেয়া। ওই ছেলেদের দেখো না, কি রকম সিগারেট টানে? ওসব হলো বোর থেকে বাঁচার জন্যে। তখন মোটা হয়না। আর মেয়েরা চুইঙ্গাম, চকলেট, এটা সেটা মুখে চিবিয়েই থাকে। আর আমি? ফ্রীজ বলো, কিচেন সেলফ বলো, যা পাই সব সাবার করি।
আমি বললাম, ও, খালা খালু কোথায়? তোমার অন্য ভাই বোনরা?
খুশী বললো, বাবার অফিস আটটা পাঁচটা, অথচ রাত দশটা বাজলেও তার কাজ শেষ হয় না। মা? ঠিক আমার মতোই। খালি বোর লাগে। ওই যে বলেছিলাম, উইম্যানস ক্লাবটার খোঁজ পেয়েছে! মাও সেখানে রত আট নটা পর্য্যন্ত মেতে থাকে। আর ভাই বোন এর কথা বলছো? আমি তো একা! অন্য কোন ভাই বোন থাকলে কি আর এত বোর লাগতো? ঠিক আছে, তুমি ভেতরে এসে বসো। আমি হাত মুখটা ধুয়ে একটু ফ্রেশ হয়ে আসি।
এই বলে খুশী বাথরুমটার দিকেই এগিয়ে গেলো।সুন্দর সাজানো গোছানো পরিপাটি একটা ঘর। আমি সোফাটায় গিয়ে বসলাম। চারিদিক চোখ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখতে থাকলাম। ওপাশে শো কেইস, তার উপর যেমনি অনেকগুলো সীল্ড, ট্রফি, দেয়ালেও অসংখ্য মেডেল ঝুলছে। আমি কৌতুহল নিয়েই শোকেইসটার ধারে এগিয়ে গেলাম। বাম পাশের প্রথম সীল্ডটাতেই চোখ রাখলাম।
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা ১৯৭৯
একশত মিটার দৌড় প্রথম বিজয়ী
আমি পরের সিল্ডটার দিকেও চোখ বুলালাম। তাতেও ১৯৮০ সালের বিজয়ী লেখা। একে একে সবগুলো সীল্ডে চোখ বুলিয়ে, ট্রফিটার উপরই চোখ রাখলাম।
আন্ত স্কুল বাস্কেট বল টুর্নামেন্ট ১৯৮২
বিজয়ী ছাত্রী দল
আন্ত স্কুল বাস্কেট বল টুর্নামেন্ট ১৯৮২
বিজয়ী ছাত্রী দল
তারপর, এপাশে দেয়ালের গায়ে মেডেলগুলোও দেখতে থাকলাম।
আন্ত কলেজ সাতার প্রতিযোগীতা ১৯৮৪
প্রথম বিজয়ী
আন্ত কলেজ সাতার প্রতিযোগীতা ১৯৮৪
প্রথম বিজয়ী
বাথরুম এর দরজাটা খোলাই ছিলো। খুশী বাথরুম থেকেই বললো, সবই আমার অর্জন করা।
আমি বাথরুম এর খোলা দরজাটার দিকেই তাঁকালাম। বাথরুম এর আয়নাতেই খুশীকে দেখলাম। বললাম, তুমি তো দেখছি ভালো স্পোর্টস গার্ল। সাতারও তো ভালো জানো দেখছি।
খুশী তোয়ালেটা হাতে নিয়ে হাত মুখ মুছতে মুছতে বসার ঘরে এগিয়ে এলো। বললো, হুম, ছোটকাল থেকেই স্পোর্টস এর উপর খুব ঝোক ছিলো।খুশী তোয়ালেটা ঘাড়ে প্যাচিয়ে আমার দিকেই এগিয়ে এলো। মেডেলটা দেখিয়ে বললো, এটা গত বছর।
আমি বললাম, এখানে সাগর আছে। চাইলে সাগরেও সাতার কাটতে পারো।
খুশী বললো, হুম, খুব ইচ্ছে করে। আগে যে শহরে থাকতাম, বলেছি না নদীর ধারে। সত্যিই নদীর খুব কাছেই আমাদের বাসাটা ছিলো। প্রতিদিন নদীতে সাতার কাটতাম। আর এখানে? সাগর কত দূর!
আমি বললাম, দূর কোথায়? মাত্র তো তিন কিলোমিটার। তুমি তো দৌড়েও ভালো। জগিং করতে করতেও তো যাওয়া যায়।
আমি বাথরুম এর খোলা দরজাটার দিকেই তাঁকালাম। বাথরুম এর আয়নাতেই খুশীকে দেখলাম। বললাম, তুমি তো দেখছি ভালো স্পোর্টস গার্ল। সাতারও তো ভালো জানো দেখছি।
খুশী তোয়ালেটা হাতে নিয়ে হাত মুখ মুছতে মুছতে বসার ঘরে এগিয়ে এলো। বললো, হুম, ছোটকাল থেকেই স্পোর্টস এর উপর খুব ঝোক ছিলো।খুশী তোয়ালেটা ঘাড়ে প্যাচিয়ে আমার দিকেই এগিয়ে এলো। মেডেলটা দেখিয়ে বললো, এটা গত বছর।
আমি বললাম, এখানে সাগর আছে। চাইলে সাগরেও সাতার কাটতে পারো।
খুশী বললো, হুম, খুব ইচ্ছে করে। আগে যে শহরে থাকতাম, বলেছি না নদীর ধারে। সত্যিই নদীর খুব কাছেই আমাদের বাসাটা ছিলো। প্রতিদিন নদীতে সাতার কাটতাম। আর এখানে? সাগর কত দূর!
আমি বললাম, দূর কোথায়? মাত্র তো তিন কিলোমিটার। তুমি তো দৌড়েও ভালো। জগিং করতে করতেও তো যাওয়া যায়।
খুশী তোয়ালেটা রেখে, ও পাশে দেয়ালের গায়ে ঠেস দিয়ে বসলো। বললো, তা যাওয়া যায়। কিন্তু, মেয়ে মানুষ। একা একা খুব লজ্জা করে। তা ছাড়া আমার বাড়ন্ত বুক। একটু ছুটাছুটি করলেই সবার চোখে পরে। ছেলে বুড়ু সবাই আমার বুকের দিকেই হা করে তাঁকিয়ে থাকে। দেখে মনে হয় আমার বুকে বুঝি খুব সুস্বাদু খাবার আছে।
আমি এক পলক খুশীর বুকের দিকেই তাঁকালাম। দুষ্টুমী করেই বললাম, তা ভুল বলো নি। আমারও কিন্তু মনে হয়, তোমার বুকে প্রচণ্ড রকমের মজার দুটি খাবার আছে।
খুশী মুচকি হেসে বললো, না নেই। ওসব সব মেয়েদেরই থাকে। আমার গুলো একটু বেড়ে গেছে। এতটুকুই শুধু পার্থক্য।
খুশীর সাথে এত সহজ ভাবে কথা বলতে পারবো, নিজেও বুঝতে পারিনি। বললাম, সেই পার্থক্যটাই সবার চোখে পরে।খুশী ঘাড়টা কাৎ করে বললো, বাদ দাও ওসব। তোমার কথা বলো। তোমার কোন কিছুই তো জানা হলো না।
আমি বললাম, গত দু বছর আগে মা মারা গেছে। সবচেয়ে বড় বোন, সেও বিয়ে করে অন্যত্র চলে গেছে। ছোট আপা ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। বাড়ীতে থাকে না। বাড়ীতে শুধু আমার ছোট বোন ইলা। আর বাবা। বাবা মায়ের শোকে খানিকটা কাতর হয়ে অনেক দুর্বল হয়ে গেছে। বাবার ব্যাবসাগুলো আমি দেখতে চাই, অথচ বাবা তা করতে দেয় না।
খুশী বললো, তোমার বাবা ঠিকই তো করে। এই বয়সে কি ব্যাবসা করবে? ব্যাবসায়ী কথাটা শুনলেই মনে হয়, বুড়ু পেট মোটা একটা মানুষ।
আমি কিছু বললাম না। চুপচাপই থাকলাম। খুশী বললো, ওই যে বললে তোমার ছোট বোন। নিশ্চয়ই খুব কিউট! কিসে পড়ে?
আমি বললাম, এখনো খুব ছোট। আমার চাইতে প্রায় ছয় বছরে ছোট। এখন সিক্সে।
খুশী আনন্দিত চেহারা করে বললো, উফ ভেরী কিউট তাহলে।
আমি বললাম, হুম, আমাদের ভাই বোনদের মাঝে ইলাই শুধু মায়ের আদল পেয়েছে। ঠিক মায়ের মতোই গেঁজো দাঁত।
খুশী বললো, গেঁজো দাঁত কি তোমার অপছন্দ?
আমি বললাম, অপছন্দ কেনো হবে? মায়ের গেঁজো দাঁতের হাসি আমার কাছে খুবই অপূর্ব লাগতো। ইলা হাসলেও ঠিক তেমনটি লাগে।
খুশী বললো, উফ, তোমার বোনটিকে আমার এক্ষুণি দেখতে ইচ্ছে করছে। জানো, ছোট ছোট ছেলে মেয়ে দেখলে আমার খুব আদর করতে ইচ্ছে করে। আমার যদি ছোট কোন ভাই বোন থাকতো!খুশী সত্যিই চমৎকার একটি মেয়ে। যেমনি মিষ্টি চেহারা, দীর্ঘাঙ্গী চমৎকার দেহের গড়ন, ঠিক তেমনি কথা বার্তাতেও। সুবৃহৎ উঁচু বুকটা যেমনি দেহে উষ্ণতা জাগিয়ে তুলে, ঝক ঝক করা সমতল সাদা দাঁতের হাসিও মন উদাস করে দেয়। খুশী মিষ্টি হাসি উপহার দিয়েই বললো, তুমি আমার বন্ধু হবে?
আমি মনে মনে বললাম, বন্ধু তো তোমার হয়েই আছি। শুধু মুখ ফুটিয়ে বলতে পারছিলাম না। তবে, মুখে বললাম, তোমার কাছে কি শত্রু বলে মনে হয়?
খুশী বললো, না, সে রকম কোন কিছু বলছি না। বলছি, এই ধরো তোমার সাথে কোথাও বেড়াতে গেলাম। মুক্ত আকাশের নীচে প্রাণ খুলে কথা বললাম। সমুদ্রের বালু চড়ে ছুটাছুটি করলাম। এই সব আর কি। মানে বোজোম ফ্রেণ্ড। আর মাঝে মাঝে শুধু তোমার ছোট বোনটাকে একটু আদর করতে দেবে।
আমি বললাম, বেশ তো।
খুশী বললো, ওকে, প্রোমিজ। আজ থেকে তুমি আমার বন্ধু, শুধু বন্ধু।
আমি বললাম, শুধু বন্ধু? আর কিছু হতে পারি না?
খুশী খিল খিল করেই হাসতে থাকলো। বললো, ছেলেদের ওই এক স্বভাব। বসতে দিলে শুতে চায়। বন্ধু বানাতে চাইলে, প্রেমিক হয়ে যেতে চায়।
আমি বললাম, ও তার মানে তোমার কোন প্রেমিক আছে, এই তো?
খুশী বললো, ধ্যাৎ, ওসব নিয়ে আমি কখনোই ভাবিনি। সব সময় স্পোর্টস নিয়ে ব্যাস্ত থাকি। ভেবে দেখার সময়ও পাইনা।
আমি বললাম, কখনো কারো সাথে প্রেম করবে না?
খুশী বললো, ওসব সময় হলে দেখা যাবে। আপাততঃ তুমি আমার বন্ধু।খুশীকে ঠিক বুঝতে পারলাম না। উচ্ছল প্রাণবন্ত একটি মেয়ে। এমন একটি মেয়েকে প্রেমিকা করে নিতে যে কোন ছেলেই চাইবে। এতটুকু আত্ম বিশ্বাস তার আছে। আর তাই ছেলেদের বুঝি বন্ধু ছাড়া আর কিছু ভাবে না।
খুশী মুচকি হেসে বললো, না নেই। ওসব সব মেয়েদেরই থাকে। আমার গুলো একটু বেড়ে গেছে। এতটুকুই শুধু পার্থক্য।
খুশীর সাথে এত সহজ ভাবে কথা বলতে পারবো, নিজেও বুঝতে পারিনি। বললাম, সেই পার্থক্যটাই সবার চোখে পরে।খুশী ঘাড়টা কাৎ করে বললো, বাদ দাও ওসব। তোমার কথা বলো। তোমার কোন কিছুই তো জানা হলো না।
আমি বললাম, গত দু বছর আগে মা মারা গেছে। সবচেয়ে বড় বোন, সেও বিয়ে করে অন্যত্র চলে গেছে। ছোট আপা ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। বাড়ীতে থাকে না। বাড়ীতে শুধু আমার ছোট বোন ইলা। আর বাবা। বাবা মায়ের শোকে খানিকটা কাতর হয়ে অনেক দুর্বল হয়ে গেছে। বাবার ব্যাবসাগুলো আমি দেখতে চাই, অথচ বাবা তা করতে দেয় না।
খুশী বললো, তোমার বাবা ঠিকই তো করে। এই বয়সে কি ব্যাবসা করবে? ব্যাবসায়ী কথাটা শুনলেই মনে হয়, বুড়ু পেট মোটা একটা মানুষ।
আমি কিছু বললাম না। চুপচাপই থাকলাম। খুশী বললো, ওই যে বললে তোমার ছোট বোন। নিশ্চয়ই খুব কিউট! কিসে পড়ে?
আমি বললাম, এখনো খুব ছোট। আমার চাইতে প্রায় ছয় বছরে ছোট। এখন সিক্সে।
খুশী আনন্দিত চেহারা করে বললো, উফ ভেরী কিউট তাহলে।
আমি বললাম, হুম, আমাদের ভাই বোনদের মাঝে ইলাই শুধু মায়ের আদল পেয়েছে। ঠিক মায়ের মতোই গেঁজো দাঁত।
খুশী বললো, গেঁজো দাঁত কি তোমার অপছন্দ?
আমি বললাম, অপছন্দ কেনো হবে? মায়ের গেঁজো দাঁতের হাসি আমার কাছে খুবই অপূর্ব লাগতো। ইলা হাসলেও ঠিক তেমনটি লাগে।
খুশী বললো, উফ, তোমার বোনটিকে আমার এক্ষুণি দেখতে ইচ্ছে করছে। জানো, ছোট ছোট ছেলে মেয়ে দেখলে আমার খুব আদর করতে ইচ্ছে করে। আমার যদি ছোট কোন ভাই বোন থাকতো!খুশী সত্যিই চমৎকার একটি মেয়ে। যেমনি মিষ্টি চেহারা, দীর্ঘাঙ্গী চমৎকার দেহের গড়ন, ঠিক তেমনি কথা বার্তাতেও। সুবৃহৎ উঁচু বুকটা যেমনি দেহে উষ্ণতা জাগিয়ে তুলে, ঝক ঝক করা সমতল সাদা দাঁতের হাসিও মন উদাস করে দেয়। খুশী মিষ্টি হাসি উপহার দিয়েই বললো, তুমি আমার বন্ধু হবে?
আমি মনে মনে বললাম, বন্ধু তো তোমার হয়েই আছি। শুধু মুখ ফুটিয়ে বলতে পারছিলাম না। তবে, মুখে বললাম, তোমার কাছে কি শত্রু বলে মনে হয়?
খুশী বললো, না, সে রকম কোন কিছু বলছি না। বলছি, এই ধরো তোমার সাথে কোথাও বেড়াতে গেলাম। মুক্ত আকাশের নীচে প্রাণ খুলে কথা বললাম। সমুদ্রের বালু চড়ে ছুটাছুটি করলাম। এই সব আর কি। মানে বোজোম ফ্রেণ্ড। আর মাঝে মাঝে শুধু তোমার ছোট বোনটাকে একটু আদর করতে দেবে।
আমি বললাম, বেশ তো।
খুশী বললো, ওকে, প্রোমিজ। আজ থেকে তুমি আমার বন্ধু, শুধু বন্ধু।
আমি বললাম, শুধু বন্ধু? আর কিছু হতে পারি না?
খুশী খিল খিল করেই হাসতে থাকলো। বললো, ছেলেদের ওই এক স্বভাব। বসতে দিলে শুতে চায়। বন্ধু বানাতে চাইলে, প্রেমিক হয়ে যেতে চায়।
আমি বললাম, ও তার মানে তোমার কোন প্রেমিক আছে, এই তো?
খুশী বললো, ধ্যাৎ, ওসব নিয়ে আমি কখনোই ভাবিনি। সব সময় স্পোর্টস নিয়ে ব্যাস্ত থাকি। ভেবে দেখার সময়ও পাইনা।
আমি বললাম, কখনো কারো সাথে প্রেম করবে না?
খুশী বললো, ওসব সময় হলে দেখা যাবে। আপাততঃ তুমি আমার বন্ধু।খুশীকে ঠিক বুঝতে পারলাম না। উচ্ছল প্রাণবন্ত একটি মেয়ে। এমন একটি মেয়েকে প্রেমিকা করে নিতে যে কোন ছেলেই চাইবে। এতটুকু আত্ম বিশ্বাস তার আছে। আর তাই ছেলেদের বুঝি বন্ধু ছাড়া আর কিছু ভাবে না।
এটা ঠিক, আমি খুশীর খুব প্রেমেই পরে গিয়েছিলাম, প্রথম দেখার দিন থেকেই। আর কয়টা দিন কলেজে যাইনি খুশীকে ভুলে থাকার জন্যে। কারন, খুশীকে দেখে আমার অনুমান হয়েছিলো, সাধারন কোন মেয়ে সে নয়। মেয়ে হিসেবে অনেক উঁচু সারির। প্রেমে পরে কষ্টেই পরতে হবে।
যা ভেবেছিলাম, তাই হলো। খুশীর প্রতি আমার আগ্রহটা মুহুর্তেই নষ্ট হয়ে গেলো। আমি বললাম, আজ তাহলে আসি।
খুশী বললো, আরেকটু বসো না। মা ফিরে এলে চলে যেও। একা একা আমার ভালো লাগবে না।
যা ভেবেছিলাম, তাই হলো। খুশীর প্রতি আমার আগ্রহটা মুহুর্তেই নষ্ট হয়ে গেলো। আমি বললাম, আজ তাহলে আসি।
খুশী বললো, আরেকটু বসো না। মা ফিরে এলে চলে যেও। একা একা আমার ভালো লাগবে না।
খুশীর ব্যাপারটা আমার কাছে স্পষ্ট হয়ে এলো। আসলে বাড়ীতে একা একা বোর লাগে বলেই, একজন কথা বলার সংগী চাইছে। এমন মেয়েরা খুবই স্বার্থপর হয়ে থাকে। প্রয়োজন এর সময় কাছে ডেকে নেয়, প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে লাথি মেরে তাড়িয়ে দেয়। তারপরও আমি খুশীর কথা রাখলাম।
খুশীর মা ফিরে এলো রাত আটটার দিকে। খুশী খুব আগ্রহ করেই তার মায়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো, মা, আমার বন্ধু। রাখাল।
খুশীর মাকে একটু রসিক বলেই মনে হলো। বললো, ও, রাখাল বন্ধু?
খুশীর মাকে আমার খুবই পছন্দ হয়েছিলো।
খুশীর মাকে একটু রসিক বলেই মনে হলো। বললো, ও, রাখাল বন্ধু?
খুশীর মাকে আমার খুবই পছন্দ হয়েছিলো।
মানুষের মন বুঝি খুবই অদ্ভুত। যতই খুশীকে মন থেকে মুছে ফেলতে চাইছিলাম, ততই আমার মনে খুশী এসে উঁকি ঝুঁকি দিতে থাকলো। পরদিন বিকেলে নিজের অজান্তেই খুশীদের বাড়ীর দরজায় নক করেছিলাম।
খুশী এক্সারসাইজ করছিলো। পরনে লাল রং এর জিমন্যাস্টিক কস্টিউম। দীর্ঘ ফর্সা পা দুটি নগ্ন। ফুলা ফুলা উরু দুটি আবেশিত করে তুলে। ইচ্ছে করে ধরে দেখি। অথচ, পারা যায়না। সভ্যতার একটা দেয়াল মনের মাঝে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। খুশী এক্সারসাইজ ছেড়ে আয়নাটার সামনে দাঁড়িয়ে বললো, বসো।
খুশী এক্সারসাইজ করছিলো। পরনে লাল রং এর জিমন্যাস্টিক কস্টিউম। দীর্ঘ ফর্সা পা দুটি নগ্ন। ফুলা ফুলা উরু দুটি আবেশিত করে তুলে। ইচ্ছে করে ধরে দেখি। অথচ, পারা যায়না। সভ্যতার একটা দেয়াল মনের মাঝে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। খুশী এক্সারসাইজ ছেড়ে আয়নাটার সামনে দাঁড়িয়ে বললো, বসো।
সেদিনও অনেক কথা হলো খুশীর সাথে। টুক টাক বন্ধু সুলভ কথা বার্তা। খুশী সেদিন ঠিকই বলেছিলো, ছেলেদের বসতে দিলে নাকি শুতে চায়। আমারও তেমনটি হতে থাকলো। খুশীর সাথে শুধু বন্ধুর সম্পর্ক রাখতে মন চাইলো না।এর পরদিনও খুশীদের বাড়ীতে গেলাম আমি। খুশী বোধ হয় আমার জন্যেই অপেক্ষা করছিলো। মাথায় প্রশস্ত সাদা কালো কাপর এর ব্যাণ্ড দিয়ে চুলগুলো গুছিয়ে রেখেছে। আর পরনে সাদা রং এর টপস। ঈষৎ স্কীন টাইট। ভেতরে ব্রা এর অস্তিত্ব চোখে পরলো না। কচি ডাব এর মতো সুবৃহৎ দুটি স্তন টপসটার উপর দিয়ে ভেসে আসছে। ভেসে থাকা নিপল দুটি মন উদাস করে দেয়। বন্ধুর বাঁধন ছেড়ে আরো কাছে পেতে ইচ্ছে করে। বলতে চাইলাম, খুশী, আই লাভ ইউ। অথচ, কথাটা ঠোটের আগায় এনেও বলতে পারলাম না।
সেদিনও হাসি ঠাট্টা আর টুক টাক গলপো গুজব করেই সময় কাটালাম দুজনে। খুশী বললো, ভাবছি একদিন তোমাদের বাড়ীতে যাবো। প্রতিদিন খালি তুমিই আসো। কাটাকাটি টা হচ্ছে না।
আমি বললাম, জীবনটা কি কাটাকাটির খেলা?
খুশী বললো, তা নয়, কিন্তু আমার ঋণ রাখতে ভালো লাগে না। যে কোন কিছুর বিনিময় সাথে সাথেই পেতে ইচ্ছে করে। স্পোর্টস এ বিজয়ী হলে যেমনি প্রাইজটা হাতে নেবার জন্যে খুব উদগ্রীব হয়ে থাকি।
আমি বললাম, জীবনটা কি কাটাকাটির খেলা?
খুশী বললো, তা নয়, কিন্তু আমার ঋণ রাখতে ভালো লাগে না। যে কোন কিছুর বিনিময় সাথে সাথেই পেতে ইচ্ছে করে। স্পোর্টস এ বিজয়ী হলে যেমনি প্রাইজটা হাতে নেবার জন্যে খুব উদগ্রীব হয়ে থাকি।
খুশী আসলেই চমৎকার মনের একটি মেয়ে।খুশীকে যতই দেখছিলাম, ততই শুধু অবাক হচ্ছিলাম।
সেদিন ছুটির দিনে দুপুরের কিছু আগেই তাদের বাড়ীতে গিয়েছিলাম। উঠানে পা দিতেই চোখে পরলো, উঠানে দাঁড়িয়েই গোসল করছে। পরনে হলদে রং এর একটা ব্রা আর সাদা হাফপ্যান্ট।
খুশীকে এমন পোশাকে দেখে আমি খুব লজ্জাই পেয়েছিলাম। ফিরে আসতে চাইছিলাম। অথচ, খুশী পানির নলটা হাতে নিয়ে আমার দিকে সই করে পানি ছিটিয়ে আমাকেই ভিজিয়ে দিলো। বললো, যাচ্ছো কোথায়? ঠিক আছে যাও। ভেজা পোশাকে যাও। সবাই বলবে, পা পিছলে খালে পরে গিয়েছিলে।
আমি বললাম, না মানে, তুমি গোসল করছিলে, তাই আর কি?
খুশী বললো, হুম উঠানে রোদে গোসল করতে খুব ভালো লাগে।
খুশীর আচরনগুলো এমনই।সেদিন খুশীই বলেছিলো, অনেকদিন সাতার কাটা হয়না। চলো না উপজেলা সুইমিং পুলে যাই।
আমি গিয়েছিলাম। এত বড় একটা সুইমিং পুল থাকতে এলাকার কেউই এখানে সাতার কাটতে আসে না। খুশীকে দেখলাম একাকী প্রাণ ভরে সাতার কাটছে। পরনে সুইমিং কষ্টিউম। ঠিক ব্রা আর প্যান্টির মতোই দেখতে। উঁচু উঁচু ডাবের মতো দুটি স্তন নাম মাত্রই ঢাকা। আর সেই বুকের নীচে নগ্ন পেটটাও চোখে পরছিলো। এক চিলতে মেদও নেই সেখানে। ঠিক সাপের মতোই একটা দেহ। আমি নয়ন ভরে দেখছিলাম খুশীকে।
খুশী ডাকলো, এসো, সাতার কাটি।
আমি বললাম, সাতার কাটার প্রস্তুতি নিয়ে আসিনি। বলেছিলে আসতে, তাই আসলাম।
খুশী সুইমিং পুলের পারে উঠে আমার ঘাড় চেপেই উঠলো। তারপর আমাকে নিয়ে সুইমিং পুলের পানিতেই ঝাপিয়ে পরলো। এইসব এখন স্মৃতিসেদিনও খুশীদের বাড়ীতে গিয়েছিলাম। খুশী উঠানেই দাঁড়িয়েছিলো। নাহ, গোসল করছিলো না। পরনে শুধুমাত্র ব্রা আর প্যান্টি। ছিটের ব্রা, তার সাথে মিলিয়ে, প্যান্টি। অদ্ভূত চমৎকার যেমনি লাগছিলো, ঠিক তেমনি অসম্ভব যৌন বেদনাময়ীই লাগছিলো তাকে।
খুশী আমার কাছে কি চায়? এমন কেনো সে? বন্ধুর সম্পর্ক গড়ে, আমাকে তো জ্বালাতনই করছে শুধু। আমি নিজেকে সেদিন আর স্থির রাখতে পারলাম না। খুশীকে জড়িয়ে ধরে ফেলেছিলাম। বলেই ফেললাম, খুশী, আই লাভ ইউ।
খুশী মিষ্টি হেসে বললো, এই কথাটা বলতে এত দেরী হলো?
আমি বললাম, কি করবো? তুমিই তো বলেছিলে বন্ধুর বাইরে অন্য কিছু না ভাবতে।
খুশী আমার গালে একটা চুমু দিয়ে বললো, ওরকমই বলতে হয়। প্রেম ভালোবাসা এমন করেই গড়ে উঠে। হঠাৎ কাউকে দেখেই ভালোবাসি বলতে নেই। কিছুদিন যাচাই করে দেখতে হয়।
আমি বললাম, যাচাই করে কি দেখলে?
খুশী বললো, হুম, তোমার ধৈর্য্য আছে। প্রেম করলে তোমার সাথেই করা চলে।
আমি খুশীর মিষ্টি ঠোটে চুমু দিয়ে বললাম, সত্যিই তুমি অপূর্ব!
খুশী বললো, এই তো ভুল করলে। এখন কাটাকাটিটা কি করে করবো?
আমি বললাম, কিসের কাটাকাটি?
খুশী বললো, তুমি আমার ঠোটে চুমু দিলে, এখন আমি কি করবো?
আমি বললাম, তুমিও আমার ঠোটে একটা চুমু দিয়ে দাও।
খুশী ছুটে পালিয়ে গিয়ে বললো, যাহ, আমি পারবো না।
আমি বললাম, বিনিময়টা কিন্তু পাওনা রয়ে গেলো!অতঃপর খুশী এসেছিলো আমাদের বাড়ীতে। পরনে গোলাপী টপস, আর সাদা রং এর লং স্কার্ট। দেখে মনে হচ্ছিলো শুভ্র সতেজ একটা গোলাপ।
খুশীকে নিয়ে আমাদের উঠানেই কিছুক্ষণ বেড়ালাম। বললাম, আমার পাওনাটা কিন্তু এখনো পাইনি।
খুশী বললো, পাবে পাবে, সময় হলে সবই পাবে। কই তোমার ছোট বোনটাকে যে দেখছি না।
আমি বললাম, প্রাইভেট টিউটর এর কাছে পড়তে গেছে।
খুশী বললো, তোমার বাবা?
আমি বললাম, বাবার ব্যবসা খুব খারাপ যাচ্ছে। তাই ড্রাইভার বিদায় করে দিয়েছে। নিজেই এখন ড্রাইভ করে। ইলাকে বাবাই ড্রাইভ করে নিয়ে গেছে।
খুশী বললো, ও, বাড়ীতে তাহলে তুমি একা?
আমি খুশীকে জড়িয়ে ধরে বললাম, এতক্ষণ একা ছিলাম, এখন আর একা নই।খুশী আহত হয়ে বললো, এই করো কি?
আমি বললাম, আজকে আর তোমাকে ছাড়ছি না। অনেক জ্বালিয়েছো আমাকে। তোমার ওই টপস এর নীচে কি আছে, সব দেখবো।
এই বলে খুশীর গোলাপী টপসটা উপরের দিকে টেনে তুলতে থাকলাম।
খুশী টপসটা দু হাতে চেপে ধরে বললো, আহা থামো। ব্রা পরিনি। ওটা টেনে তুললে একেবারে ন্যাংটু লাগবে তো!
আমি খুশীর গালে একটা চুমু দিয়ে বললাম, তোমার ঐ ন্যাংটু দুধগুলোই খুব দেখতে ইচ্ছে করছে।
খুশী বললো, আহা, সবই দেখবে। আগে সময় আসুক।
আমি বললাম, সময়টা কখন আসবে?
খুশী বললো, জানিনা। ওসব বিয়ের পর দেখতে হয়।
আমি মাথায় হাত দিয়ে বললাম, ওমা, গাছে কাঠাল, গোফে তেল? কখন বিয়ে হবে, ততদিন অপেক্ষা করে থাকতে হবে?
সেদিন ছুটির দিনে দুপুরের কিছু আগেই তাদের বাড়ীতে গিয়েছিলাম। উঠানে পা দিতেই চোখে পরলো, উঠানে দাঁড়িয়েই গোসল করছে। পরনে হলদে রং এর একটা ব্রা আর সাদা হাফপ্যান্ট।
খুশীকে এমন পোশাকে দেখে আমি খুব লজ্জাই পেয়েছিলাম। ফিরে আসতে চাইছিলাম। অথচ, খুশী পানির নলটা হাতে নিয়ে আমার দিকে সই করে পানি ছিটিয়ে আমাকেই ভিজিয়ে দিলো। বললো, যাচ্ছো কোথায়? ঠিক আছে যাও। ভেজা পোশাকে যাও। সবাই বলবে, পা পিছলে খালে পরে গিয়েছিলে।
আমি বললাম, না মানে, তুমি গোসল করছিলে, তাই আর কি?
খুশী বললো, হুম উঠানে রোদে গোসল করতে খুব ভালো লাগে।
খুশীর আচরনগুলো এমনই।সেদিন খুশীই বলেছিলো, অনেকদিন সাতার কাটা হয়না। চলো না উপজেলা সুইমিং পুলে যাই।
আমি গিয়েছিলাম। এত বড় একটা সুইমিং পুল থাকতে এলাকার কেউই এখানে সাতার কাটতে আসে না। খুশীকে দেখলাম একাকী প্রাণ ভরে সাতার কাটছে। পরনে সুইমিং কষ্টিউম। ঠিক ব্রা আর প্যান্টির মতোই দেখতে। উঁচু উঁচু ডাবের মতো দুটি স্তন নাম মাত্রই ঢাকা। আর সেই বুকের নীচে নগ্ন পেটটাও চোখে পরছিলো। এক চিলতে মেদও নেই সেখানে। ঠিক সাপের মতোই একটা দেহ। আমি নয়ন ভরে দেখছিলাম খুশীকে।
খুশী ডাকলো, এসো, সাতার কাটি।
আমি বললাম, সাতার কাটার প্রস্তুতি নিয়ে আসিনি। বলেছিলে আসতে, তাই আসলাম।
খুশী সুইমিং পুলের পারে উঠে আমার ঘাড় চেপেই উঠলো। তারপর আমাকে নিয়ে সুইমিং পুলের পানিতেই ঝাপিয়ে পরলো। এইসব এখন স্মৃতিসেদিনও খুশীদের বাড়ীতে গিয়েছিলাম। খুশী উঠানেই দাঁড়িয়েছিলো। নাহ, গোসল করছিলো না। পরনে শুধুমাত্র ব্রা আর প্যান্টি। ছিটের ব্রা, তার সাথে মিলিয়ে, প্যান্টি। অদ্ভূত চমৎকার যেমনি লাগছিলো, ঠিক তেমনি অসম্ভব যৌন বেদনাময়ীই লাগছিলো তাকে।
খুশী আমার কাছে কি চায়? এমন কেনো সে? বন্ধুর সম্পর্ক গড়ে, আমাকে তো জ্বালাতনই করছে শুধু। আমি নিজেকে সেদিন আর স্থির রাখতে পারলাম না। খুশীকে জড়িয়ে ধরে ফেলেছিলাম। বলেই ফেললাম, খুশী, আই লাভ ইউ।
খুশী মিষ্টি হেসে বললো, এই কথাটা বলতে এত দেরী হলো?
আমি বললাম, কি করবো? তুমিই তো বলেছিলে বন্ধুর বাইরে অন্য কিছু না ভাবতে।
খুশী আমার গালে একটা চুমু দিয়ে বললো, ওরকমই বলতে হয়। প্রেম ভালোবাসা এমন করেই গড়ে উঠে। হঠাৎ কাউকে দেখেই ভালোবাসি বলতে নেই। কিছুদিন যাচাই করে দেখতে হয়।
আমি বললাম, যাচাই করে কি দেখলে?
খুশী বললো, হুম, তোমার ধৈর্য্য আছে। প্রেম করলে তোমার সাথেই করা চলে।
আমি খুশীর মিষ্টি ঠোটে চুমু দিয়ে বললাম, সত্যিই তুমি অপূর্ব!
খুশী বললো, এই তো ভুল করলে। এখন কাটাকাটিটা কি করে করবো?
আমি বললাম, কিসের কাটাকাটি?
খুশী বললো, তুমি আমার ঠোটে চুমু দিলে, এখন আমি কি করবো?
আমি বললাম, তুমিও আমার ঠোটে একটা চুমু দিয়ে দাও।
খুশী ছুটে পালিয়ে গিয়ে বললো, যাহ, আমি পারবো না।
আমি বললাম, বিনিময়টা কিন্তু পাওনা রয়ে গেলো!অতঃপর খুশী এসেছিলো আমাদের বাড়ীতে। পরনে গোলাপী টপস, আর সাদা রং এর লং স্কার্ট। দেখে মনে হচ্ছিলো শুভ্র সতেজ একটা গোলাপ।
খুশীকে নিয়ে আমাদের উঠানেই কিছুক্ষণ বেড়ালাম। বললাম, আমার পাওনাটা কিন্তু এখনো পাইনি।
খুশী বললো, পাবে পাবে, সময় হলে সবই পাবে। কই তোমার ছোট বোনটাকে যে দেখছি না।
আমি বললাম, প্রাইভেট টিউটর এর কাছে পড়তে গেছে।
খুশী বললো, তোমার বাবা?
আমি বললাম, বাবার ব্যবসা খুব খারাপ যাচ্ছে। তাই ড্রাইভার বিদায় করে দিয়েছে। নিজেই এখন ড্রাইভ করে। ইলাকে বাবাই ড্রাইভ করে নিয়ে গেছে।
খুশী বললো, ও, বাড়ীতে তাহলে তুমি একা?
আমি খুশীকে জড়িয়ে ধরে বললাম, এতক্ষণ একা ছিলাম, এখন আর একা নই।খুশী আহত হয়ে বললো, এই করো কি?
আমি বললাম, আজকে আর তোমাকে ছাড়ছি না। অনেক জ্বালিয়েছো আমাকে। তোমার ওই টপস এর নীচে কি আছে, সব দেখবো।
এই বলে খুশীর গোলাপী টপসটা উপরের দিকে টেনে তুলতে থাকলাম।
খুশী টপসটা দু হাতে চেপে ধরে বললো, আহা থামো। ব্রা পরিনি। ওটা টেনে তুললে একেবারে ন্যাংটু লাগবে তো!
আমি খুশীর গালে একটা চুমু দিয়ে বললাম, তোমার ঐ ন্যাংটু দুধগুলোই খুব দেখতে ইচ্ছে করছে।
খুশী বললো, আহা, সবই দেখবে। আগে সময় আসুক।
আমি বললাম, সময়টা কখন আসবে?
খুশী বললো, জানিনা। ওসব বিয়ের পর দেখতে হয়।
আমি মাথায় হাত দিয়ে বললাম, ওমা, গাছে কাঠাল, গোফে তেল? কখন বিয়ে হবে, ততদিন অপেক্ষা করে থাকতে হবে?
আমার কথা শুনে, খুশী নিজেই টপসটা খানিক উপরে তুলে বললো, একটু দেখো তাহলে। তোমার ভালো লাগবেনা। বেশী বড়!
আমি দেখলাম কি চমৎকার দুটি স্তন খুশীর। সত্যিই কচি দুটি ডাবের মতোই। ভারে খানিক ঝুলে গেছে। আর সেই ঝুলা ঝুলা ভাবটাই অপূর্ব লাগছে। আমি বললাম, ফ্যান্টাস্টিক!
খুশী সাথে সাথেই তার টপসটা নামিয়ে বললো, যাহ, আমার বিরক্ত লাগে। অনেক ভারী।
আমি আব্দার করেই বললাম, একটু ধরতে দাও না।
খুশী বললো, আজকে না, অন্যদিন। তোমার ছোট বোনটাকে দেখতে এসেছিলাম। ওকে দেখে চলে যাবো।
আমি দেখলাম কি চমৎকার দুটি স্তন খুশীর। সত্যিই কচি দুটি ডাবের মতোই। ভারে খানিক ঝুলে গেছে। আর সেই ঝুলা ঝুলা ভাবটাই অপূর্ব লাগছে। আমি বললাম, ফ্যান্টাস্টিক!
খুশী সাথে সাথেই তার টপসটা নামিয়ে বললো, যাহ, আমার বিরক্ত লাগে। অনেক ভারী।
আমি আব্দার করেই বললাম, একটু ধরতে দাও না।
খুশী বললো, আজকে না, অন্যদিন। তোমার ছোট বোনটাকে দেখতে এসেছিলাম। ওকে দেখে চলে যাবো।
No comments:
Post a Comment